সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৩:০১ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে আইন মন্ত্রী আনিসুল হক বে-সরকারি ভাবে নির্বাচিত কসবায় ভোট দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ আহত-৪ কসবায় এলজিইডি’র শ্রেষ্ঠ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান আগরতলায় স্রোত আয়োজিত লোকসংস্কৃতি উৎসব কসবা প্রেসক্লাব সভাপতি’র উপর হামলার প্রতিবাদে মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সভা কসবায় চকচন্দ্রপুর হাফেজিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক ফলাফল ঘোষণা, পুরস্কার বিতরণ ও ছবক প্রদান শ্রী অরবিন্দ কলেজের প্রথম নবীনবরণ অনুষ্ঠান আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, আকাশে থাকবে চাঁদ বিএনপি-জামাত বিদেশীদের সাথে আঁতাত করেছে-কসবায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ১৩ দিনের জন্য ভোটের মাঠে নামছে সশস্ত্র বাহিনী
সুন্দরবনে ব্যাপক হারে বেড়েছে হরিণ শিকার, থেমে নেই চোরা শিকারীরা

সুন্দরবনে ব্যাপক হারে বেড়েছে হরিণ শিকার, থেমে নেই চোরা শিকারীরা

স্বপন কুমার রায় খুলনা ব্যুরো প্রধান
পুর্ব সুন্দরবনে শিকারীরা থেমেনেই হরিণ শিকারে, শিকার উদ্বেগজনক হারেবে ড়েছে। চলতি সপ্তাহে থানা পুলিশের অভিযানে হরিণের মাংস ও চামড়া উদ্ধার করেছে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে বন্যপ্রাণী নিধন আইনে মামলা হয়েছে।সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা যায় জানুয়ারী মাসে বাগেরহাট ও খুলনা সিমান্তকরা পৃথক পৃথক তিনটি অভিযানে ৭ জন শিকারী চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার করে সুন্দরববন থেকে শিকারকরে আনাহরিণের প্রায় ১৬কেজি মাংস সহ১৯টি চামড়া উদ্ধার করেছে পুলিশ।ঐএলাকা সুত্রে জানা যায় সুন্দরবন ও পাশ্ববর্তী পেশাদার হরিণ শিকারিদের আছে বিশেষ সেন্ডিগেট তাদের সাথে এজেন্টরা তাদের মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় মাংস বিক্রিকরে। আগের মত ব্যাপক হারে বেড়েছে হরিণ নিধনের পালা। সুন্দর এলাকার পার্শবর্তি একাধিক ব্যক্তি বলেন প্রকৃত হরিণ শিকারীদের আড়াল করে ক্রয়কৃত ব্যাক্তিদের নামে মামলা আসল অপরাধীদের আশ্রয় দিচ্ছে বন বিভাগ।
ঐ এলাকার অপর একটি সুত্র জানায়
বনবিভাগের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের খুশি করতে ও তদবির হিসেবেও হরিণের মাংস সরবরাহ করে থাকে শিকারিরা। এসব কারণেই প্রধানত লোকালয়ের অনেক লোকই হরিণ শিকারকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন।’ ‘শিকারিদেরকে বনবিভাগের লোকজন চেনেন, কিন্তু তাদেরকে কখনো গ্রেপ্তার করে না।’

শুক্রবার (২২ জানুয়ারি) দিবাগত রাত পৌনে দুইটার দিকে বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলা সদরের ব্র্যাক অফিসের সামনে থেকে সুন্দরবন থেকে শিকার করে আনা হরিণের ১৯টি চামড়াসহ দুই পাচারকারীকে গ্রেপ্তার করে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন, শরণখোলা উপজেলার রাজৈর গ্রামের মো. মতিন হাওলাদারের ছেলে মো. ইলিয়াস হাওলাদার(৩৫) এবং একই উপজেলার ভদ্রপাড়া গ্রামের মো. মোশারেফ শেখের ছেলে মো. মনিরুল ইসলাম শেখ(৪৫)। গ্রেপ্তারের পরেদিন বিকেলে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠান পুলিশ।বন বিভাগের মতে, বন ডাকাতরা এখন তুলনামূলকভাবে কম সক্রিয়, কিন্তু হরিণ শিকারিদের চক্রগুলোর উৎপাত সুন্দরবন ও এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে আবার বেড়েছে। তবে হরিণ নিধন এবং শিকারের বিরুদ্ধে তাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।.

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD